নোয়াখালীতে রুপালিকে আর কেউ দেখতে পারবেন না।

নোয়াখালীতে   রুপালিকে আর কেউ দেখতে  পারবেন না।

কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার চরহাজারী শান্তিরহাটের সংলগ্ন কুমির আলা বাড়ি নাম খ্যাত  কূমিরটি আর সেই  বাড়িতে নাই।  প্রায় ৪৭ বছর  বয়সি কূমিরটি এলাকাবাসির কাছে  অনেক প্রভুবক্তের মতো।

যার ফলে দূরদুরান্ত থেকে চরহাজারীতে এ কূমিরকে দেখতে   হাজার হাজার প্রানী প্রেমিক আসতেন এবং  মানত করে টাকা পয়সা  গরু ছাগল হাস মুরগী  ইত্যাদি দিয়ে যেতেন। উল্লেখ্য  রুপালী নামে কূমিরটি আসল মালিক কালার বাপ  খুরশিদ হুজুর ৪৭  বছর আগের কথা  খুরশিদ আলম নামে ওই হুজুর খুলনা বাঘেরহাটে থাকা অবস্থা একদিন রাতে স্বপ্ন দেখেন কোন এক নদীতে  মানুষের পায়ের ছাপে দুইটি কূমিরের বাচ্ছা আটকা পডছে  কারো  পায়ের ছাপে পরে সেই হুজুর  নদীতেঘুম থেকে উঠে   দিয়ে স্বপ্ন। দেখার সেই নদীর ধারে গিয়ে দেখেন  কূমিরের বাচ্ছা দুটি  পডে আছে পরে তিনি সে বাচ্ছা গুলি কে নিয়ে  চলে আসেন নিজ বাড়িতে সেই থেকে  সবার আদর ভালবাসায় বাচ্ছা দুটি লালন পালন করেন  পরিবারটি। বছর কয়েক পরে রুপলীর সাথের পুরুষ  কূমিরটি মারা যাই।

একা হয়ে পড়ে রুপালি  কয়েবার ডিম দিয়ে ও বংস বিস্তার করতে পারেনি রুপালি। বেশ ভাল ছিল রুপালি ২০০৫/ ২০০৭ সালে কয়েক বার  পালিয়ে ও গিয়েছে এ রুপালি। পরে কোন এক ট্রেইন লালক  এর সহযোগিতা শান্তিরহাট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুকুর থেকে ধরে  আবার নিয়ে আসে আগের জায়গায়। বিভিন্ন  এলাকা থেকে পযটের মন  এ রুপালীকে দেখতে অনেক লোক আসেন। প্রকাশ থাকে যে  কয়েকশত বার এ কুমিরে কে নিয়ে সারা দেশে নামি দামি পত্রিকা নিউজ হলে ও সেই সময় কেউ কুমির নিয়ে যায় নি, এখন কেন এ রুপালি কে নিয়ে গেল?  আসল কারন হল কূমিরটি বিশাল একটি জায়গা দখল করে আছে  আর ওই  বাড়ির  লোক  সংখ্যা বাড়ছে এ গুলি হতে পারে আর না হয় দেশে  দ্রব্যমুল্য  বাড়ার কারন ও হতে পারে কেউ আগের মত  রুপালী কে খাওয়ার দেয় না তার চাহিদা মত ইত্যাদি। এ কুমির কে নিয়ে উপজেলা বাসি অনেক অহংকার। গর্ববোধ  করতেন  বিভিন্ন ম্যাগাজিংনে শিরোনাম থাকত এ কুমিরটি  পিরিয়ে দেওয়ার জন্য   প্রযোজনিয়। ব্যবস্থা গ্রহন করা হোক। না হলে   বিনোদনের জন্য চরহাজারীতে বাজেট ঘোষনা করা হোক।সাময়িকের জন্য রুপালি   যে খানে থাক  ভালো থাকুক সুস্থ থাকুক এই কামনায়। চরহাজারী বাসির প্রানের দাবি এটাই কুমির রুপালিকে  আগের জায়গায় নিয়ে আসা হোক।