গণমাধ্যমে আরও পেশাদারিত্ব ও স্বচ্ছতা আনা প্রয়োজন।

গণমাধ্যমে আরও পেশাদারিত্ব ও স্বচ্ছতা আনা প্রয়োজন।
গণমাধ্যমে আরও পেশাদারিত্ব ও স্বচ্ছতা আনা প্রয়োজন।

বিষেশ প্রতিনিদজি;

গণমাধ্যমে আরও পেশাদারিত্ব ও স্বচ্ছতা আনা প্রয়োজন

তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত বলেছেন, গণমাধ্যমে আরও পেশাদারিত্ব ও স্বচ্ছতা আনা প্রয়োজন। এ বিষয়গুলো অনতিবিলম্বে নজর দিতে হবে। গণমাধ্যমের অপব্যবহারও কখনোই কাম্য নয়। এ বিষয়ে মালিক-সাংবাদিক সব পক্ষেরই সহযোগিতা প্রয়োজন।

বুধবার (৩০ জানুয়ারি) দুপুরে সচিবালয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) নেতৃবৃন্দের সাথে মতবিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, গণমাধ্যম যে প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে পরিচালিত হয় সেটি যাতে টিকে থাকে, একইসাথে প্রতিষ্ঠানটিতে যারা কাজ করে তারাও যাতে টিকে থাকে সে উদ্যোগ নেওয়া হবে। তাহলে এক ধরনের ভারসাম্য থাকবে। প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা যাতে ভালো একটি জীবনযাপন করতে পারে সেটাও জরুরি। বাস্তবতার মধ্যে থেকে এ বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে।

এ সময় মন্ত্রী আরও বলেন, মন্ত্রণালয়ের অধীনে যেসব কাজ হয় সেখানে পেশাদারিত্ব ও স্বচ্ছতা আনা হবে। মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন অধিদপ্তরগুলো থেকে যেন কার্যকর ফল পাওয়া যায় সে চেষ্টা থাকবে।

দেশের বিরুদ্ধে যেসব চক্রান্ত-ষড়যন্ত্র আছে সেগুলো নিয়ে কাজ করার প্রত্যয়ও এ সময় ব্যক্ত করেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী। পাশাপাশি বাংলাদেশের বিপক্ষে যেসব অপপ্রচার আছে তা মোকাবিলা করে বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করার কৌশলগত পদক্ষেগও নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।

বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) সভাপতি ওমর ফারুক, মহাসচিব দীপ আজাদ, বিএফইজের সাবেক সভাপতি মনজুরুল আহসান বুলবুল, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি সোহেল হায়দার চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক আখতার হোসেন, বিএফইউজের সহসভাপতি মধুসূদন মন্ডল, যুগ্ম মহাসচিব শেখ মামুনুর রশীদ, দপ্তর সম্পাদক সেবীকা রানী, নির্বাহী পরিষদ সদস্য নূরে জান্নাত আখতার সীমা এ সময় উপস্থিত ছিলিন।