মুখপাত্র ইউসুফ হাম্মাদ বলেন, ‘আহতদের সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে। তাই এই সংখ্যা ব্যাপক হারে পরিবর্তিত হতে পারে।’
তিনি বলেন, ভূমিকম্পের কারণে কিছু এলাকায় ভূমিধস হয়েছে এবং সড়ক বন্ধ হয়ে ছিল। সেগুলো পুনরায় চালু করা হয়েছে। বাকি রাস্তা খুব শিগগিরই খুলে দেওয়া হবে যাতে দুর্গম এলাকায়ও পৌঁছানো সম্ভব হয়।
মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, গত রোববার আফগানিস্তানের হিন্দুকুশ পর্বতমালায় ৬ দশমিক ২ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে। ভূমিকম্পের কেন্দ্র ছিল আসাদাবাদ শহর থেকে প্রায় ২৭ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে।
শক্তিশালী কম্পনে বহু গ্রাম সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে গেছে। পাহাড়ধসে একাধিক সড়ক বন্ধ হয়ে যাওয়ায় দুর্গম এলাকায় যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। এর ফলে উদ্ধারকাজ ব্যাহত হচ্ছে। উদ্ধারকাজ চলছে। হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
তবে আফগানিস্তানে এরকম ভয়াবহ ভূমিকম্পের ঘটনা এবারই প্রথম নয়। ভূমিকম্প-প্রবণ দেশটিতে প্রায়শই এমন প্রাকৃতিক দুর্যোগের ঘটনা ঘটে। এটি কয়েকটি ফল্ট লাইনের উপরে অবস্থিত যেখানে ভারতীয় এবং ইউরেশিয়ান টেকটোনিক প্লেটগুলো মিলিত হয়।
এর আগে ২০২৩ সালে পশ্চিম আফগানিস্তানে হেরাত শহরের কাছে ৬.৩ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে। এতে কমপক্ষে ১৪০০ জনেরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়। তার আগের বছর পূর্ব আফগানিস্তানে ৫.৯ মাত্রার একটি ভূমিকম্প আঘাত হানে। যার ফলে কমপক্ষে ১০০০ মানুষ মারা যায় এবং আরও ৩০০০ জন আহত হন।
ান সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল। সিলেট জেলা স্টেডিয়াম পরিদর্শন শেষে মঙ্গলবার (২ সেপ্টেম্বর) তিনি বলেছেন, দেশের প্রয়োজনে আরও কাজ করব।