বাংলাদেশের জনপ্রিয় নায়ক মান্নার ১৪তম মৃত্যুবার্ষিকী জাতি কোনদিন ও ভুলবে না।

বাংলাদেশের জনপ্রিয়   নায়ক মান্নার ১৪তম মৃত্যুবার্ষিকী জাতি কোনদিন ও ভুলবে না।
বাংলাদেশের জনপ্রিয়   নায়ক মান্নার ১৪তম মৃত্যুবার্ষিকী জাতি কোনদিন ও ভুলবে না।
প্রথম সময় ডেস্ক;

বাংলাদেশের  জনপ্রিয়  নায়ক মান্নার ১৪তম মৃত্যুবার্ষিকী

অভিনেতা আসলাম তালুকদার ওরফে মান্নার আজ ১৪তম মৃত্যুবার্ষিকী। ২০০৮ সালের এই দিনে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে রাজধানীর একটি হাসপাতালে মারা যান এই অভিনেতা। যদিও এই মান্নার স্ত্রী শেলীর দাবি ভুল চিকিৎসায় মারা গিয়েছেন। মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে মান্নার স্ত্রী শেলী মান্না ও মান্না ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে দোয়ার আয়োজন করা হয়েছে।
জানা গেছে, প্রয়াণ দিবসে মান্নার পরিবারের পক্ষ থেকে মিলাদ মাহফিল ও দোয়ার আয়োজনের করেছে পরিবার। মান্নার গ্রামের বাড়ি টাঙ্গাইলের এলেঙ্গা উপজেলার কালিহাতিতে দোয়া ও মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করছেন মান্না ফাউন্ডেশন। এখানেই মান্না চিরনিদ্রায় শায়িত রয়েছেন।  
 
অনেক জনপ্রিয় চলচ্চিত্রের অভিনেতা। যারা প্রতিনিয়ত মান্নাকে স্মরণ করেন এদেশের চলচ্চিত্র নির্মাতারা।  
 
চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির সভাপতি সোহানুর রহমান সোহান বলেন, মান্নার মৃত্যুতে এদেশের চলচ্চিত্র ইন্ডাস্ট্রিতে অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে। আজ মান্না বেঁচে থাকলে আরেকদিকে শাকিব তাহলে চিন্তা করেন কী পরিমাণ চলচ্চিত্র নির্মাণ হতো? সালমান শাহ মারা যাওয়ার পর একটা বড় শূন্যতার সঙ্গে বড় ক্ষতি হয়েছে যেমন তেমনই মান্নার প্রয়াণের ক্ষেত্রেও একই ঘটনা ঘটেছে।
 
১৯৮৪ সালে বিএফডিসি আয়োজিত নতুন মুখের সন্ধানে কার্যক্রমের মাধ্যমে মান্না চলচ্চিত্রে আত্মপ্রকাশ করেন। তার প্রথম অভিনীত সিনেমা ‘তওবা’ (১৯৮৪)।
 
মান্না প্রায় সাড়ে তিন শতাধিক সিনেমাতে অভিনয় করেছেন। তার অভিনীত উল্লেখযোগ্য সিনেমা হচ্ছে- সিপাহী, যন্ত্রণা, অমর, পাগলী, দাঙ্গা, ত্রাস, জনতার বাদশা, লাল বাদশা, আম্মাজান, দেশ দরদী, অন্ধ আইন, স্বামী-স্ত্রীর যুদ্ধ, অবুঝ শিশু, মায়ের মর্যাদা, মা বাবার স্বপ্ন, হৃদয় থেকে পাওয়া ইত্যাদি।
 
১৯৬৪ সালে টাঙ্গাইলের কালিহাতী উপজেলার এলেঙ্গায় জন্মগ্রহণ করেন মান্না। মৃত্যুর পর তাকে সেখানেই সমাহিত